শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
ভিডিপি মৌলিক প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ অনুষ্ঠিত বিএসটিআই’র মোবাইল কোর্টে একটি প্রতিষ্ঠানকে ৫হাজার টাকা জরিমানা বিলুপ্তির পথে লালমনিরহাটের গ্রামীণ ঐতিহ্যবাহী কুঁড়ে ঘর দেশী মাছের আকাল; পাইকারি মাছ বাজারে নেই পর্যাপ্ত সরবরাহ তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ বিষয়ে ক্যাম্পেইন, ওরিয়েন্টেশন ও কুইজ প্রতিযোগিতা আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি থেকে পদত্যাগের ঘোষণা ইউপি সদস্যদের লালমনিরহাটে পাহাড়ি কলার বাম্পার ফলন পুলিশের বিরুদ্ধে হয়রানি ও ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ, ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ সুপার বিলুপ্তির পথে তিস্তা ও ধরলা নদীর সুস্বাদু বৈরালি মাছ লালমনিরহাটে বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন
তিস্তা ভবন রংপুরে স্পার বাঁধের ভাঙন রোধের দাবিতে শান্তিপূর্ণ অবস্থান ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

তিস্তা ভবন রংপুরে স্পার বাঁধের ভাঙন রোধের দাবিতে শান্তিপূর্ণ অবস্থান ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ ও রংপুর গংগাচড়া উপজেলার তিস্তা নদীর তীরবর্তী স্পার বাঁধ ভাঙন রোধের দাবিতে শান্তিপূর্ণ অবস্থান ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

 

মঙ্গলবার (১১ মার্চ) বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড প্রধান প্রকৌশলীর দপ্তর উত্তরাঞ্চল রংপুর এর কার্যালয়ের সামনে দুপুর ১২টা হতে বিকাল ৩টা পর্যন্ত লালমনিরহাটের তিস্তা নদীর তীরবর্তী নদী ভাঙন কবলিত এলাকার লোকজনের আয়োজনে এ স্পার বাঁধ/দৃশ্যমান প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবিতে ৩ঘন্টা ব্যাপী শান্তিপূর্ণ অবস্থান ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

 

মানববন্ধনে এলাকাবাসী মাননীয় উপদেষ্টা ও প্রধান প্রকৌশলী হস্তক্ষেপ কামনা করে, এই এলাকায় নদী খনন ও স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবি জানান।

 

এলাকাবাসী জানান, ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে ৩৫০মিটার দীর্ঘ স্পার বাঁধটি তিস্তার ভাঙন রোধে নির্মাণ করা হলে দূর্ভোগ কমবে। গত দুই যুগ ধরে এখানে ভাঙন চলছে। এই ভাঙন রোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড কাজ না করে তারা গাফিলতি করছেন বলে অভিযোগ তাদের। এলাকাবাসী স্বেচ্ছাশ্রমে বালু সংগ্রহ করে বস্তায় বালু দিয়ে ভরালেও পানি উন্নয়ন বোর্ডের লোকজন দুর্ভোগ কবলিত এলাকায় এসে খোঁজ নিচ্ছেন না। তাই ভাঙন রোধে স্থায়ী কাজের দাবিতে এ মানববন্ধন আয়োজন করা হয়।

 

কালীগঞ্জ উপজেলার তিনটি ইউনিয়ন, আদিতমারী উপজেলার তিনটি ইউনিয়ন প্লাবিত হবে এবং ঘরবাড়ি ভেঙে যাবে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ১০-১৫টি, বালিকা, দাখিল মাদ্রাসা ৫-৬টি কয়েকটি মসজিদ, মন্দির, ঈদগাহ মাঠ, কবরস্থান, রাইসমিল এবং শত শত বাড়ি-ঘর নদীগর্ভে চলে যাবে।

 

মানববন্ধনে এলাকাবাসীর পক্ষে বক্তব্য রাখেন সমাজকর্মী মনিরুল ইসলাম, মাওলানা ফজলুল করিম, মোহাম্মদ আলী, আবু বক্কর, আব্দুল মালেক, মনসের আলী, রফিকুল ইসলাম, রশিদা বেগম প্রমুখ।

 

পরবর্তীতে একটি প্রতিনিধির টিম প্রধান প্রকৌশলী রংপুরের সাথে কথা বলে এবং একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন উপস্থিত স্মারকলিপি প্রদানকারী এবং ইলেকট্রিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকসহ অন্যান্য ব্যক্তিবর্গের সামনে তিনি প্রতিশ্রুতি দেন এ অর্থবছরে কাজ করা হবে পরবর্তীতে প্রকৌশলীর প্রতিশ্রুতি দেন তারই আলোকে আন্দোলনকারীরা কর্মসূচি স্থগিত ঘোষণা করেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone